হোস্টিং কেনার আগে আপনাকে কিছু জিনিস খেয়াল রাখতে হবে যেমন :
Up-time: আপটাইম মূলত আপনার সার্ভার টি কতক্ষণ পরিমান চালু থাকে। আগে বিষয়টি অনেক ঝামেলার হলেও বর্তমানে দেখা যায় বেশিরভাগ হোস্টিং কোম্পানি প্রায় 100% পরিমাণ সার্ভার ওপেন রাখে যদিও পুরো বছরের মধ্যে দুই থেকে তিন মিনিট পরিমাণ ডাউন টাইম এর সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়
Bandwidth: ব্যান্ডউইথ হলো কি পরিমাণ মেগাবাইট আপনার ওয়েবসাইট ইউজ করতেছে। উদাহরণ হিসেবে যদি বলি নিরভিকবিডি ডট কম ওয়েবসাইটটি যদি এক মেগাবাইট পরিমাণ রিসোর্স থাকে হোমপেইজে এবং কেউ যদি সাইট একবার ভিজিট করে তাহলে টোটাল ব্যান্ডউইথ থেকে থেকে 1 মেগাবাইট কাটা যাবে। এভাবেই মূলত ব্যান্ডউইথের হিসাবটা করা হয়।
Hosted Domains: হোস্টের ডোমেইন বলতে আপনার যদি একাধিক ডোমেইন নেম থাকে আপনি কতটা ডোমেইন সেখানে হোস্টিং করতে পারবেন। একটা নরমাল শেয়ার হোস্টিংয়ে দুই থেকে তিনটি হোস্টিং করার অনুমতি দিয়ে থাকে কিন্তু অনেক কোম্পানি দেখা যায় আনলিমিটেড পরিমাণ ডোমেইন হোস্টিং করার অনুমতি দেয়।
Sub-domains: আপনার যদি একটি ডোমেইন থাকে তাহলে আপনি সাবডমেইন এর মাধ্যমে অনেক কাজে ব্যবহার করতে পারেন। যেমন আপনি বাংলা / ইংরেজি দুই ভাষায় সাইট তৈরি করতে পারেন। সাবডোমেইন ব্যাপারটি হল – ধরুন আপনার ডোমেইন নাম হলো nebulaihost.com সেক্ষেত্রে আপনার সাবডোমেইন টি ইউজ করতে পারেন এভাবে web.nebulaihost.com বা offer.nebulaihost.com
Disk Space: সহজ ভাষায় বললে ডিস্ক স্পেস হল আপনাকে কতটুকু হার্ডডিক্স বা এসএসডির জায়গা দেওয়া হয়েছে। একটা নরমাল সাইটের জন্য একটা ব্লগ সাইটের জন্য 2 জিবির মত ডিসি স্পেস হলেই হয়। আপনি যদি একটু অপ্টিমাইজ করে এটি ব্যবহার করতে পারেন তাহলে 2 জিবি অনেক।